চকরিয়ার বমু বিলছড়ি ইউনিয়ন পরিষদের চুরির ঘটনায় মূল অপরাধীরা ধরাছোয়ার বাইরে
লামা প্রতিনিধিঃ-
লামার পার্শ্ববর্তী চকরিয়ার বমুবিলছড়ি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ার চুরি ঘটনাকে কেন্দ্র করে এলাকায় চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে। গত ০৫ ফেব্রুয়ারি রাতে ইউনিয়ন পরিষদ থেকে চুরি হওয়া চেয়ার হাতে নাথে পাওয়া না গেলে ও সন্দেহ ভাজন হিসেবে ৪ জন কে আসামী করে মামলা করা হয়। এই মামলায় চেয়ার চোর চক্রের মূল হোতা ধরা চোয়ার বাহিরে থেকে গেলে ও অন্যদের আসামী করে হয়রানী মূলক মামলাটি করেছে বলছেন অভিযুক্তের স্বজনরা, আরো কয়েকজন কে এই চুরির ঘটনায় অভিযুক্ত করা হলে ও টাকার বিনিময়ে মূল হোতা কে এই মামলা থেকে বাদ দিয়ে অন্যদের বিরুদ্ধে করা হয়।
স্থানীয়রা বলছেন, এই চুরির ঘটনাকে পুঁজি করে বমু বিলছড়ি ইউনিয়ন পরিষদের দফাদার আব্দুল মান্নান চোর চক্রের মূল হোতার সাথে যোগসাজসে মোটা অংকের অর্থের বিনিয়মে এই ঘটনাকে অন্য দিকে মোড় দেওয়ার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। এবং বিভিন্ন জনকে এই চুরির মামলায় জড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দিকে আসছেন।
এই ঘটনার প্রত্যেক্ষদর্শী,পুরাতন মালামাল ব্যাবসয়ী আবদুর রহিম জানান,চুরির মালামাল গুলো কয়েক জন ছেলে মিলে ঐ দিন রাতে আমার নিকট বিক্রি করতে এসেছিল, আমার মালামাল গুলো সন্দেহ জনক মনে হলে। এগুলো আমি কিনতে অস্বীকৃতি জানালে তারা মালামাল গুলো নিয়ে অন্যত্র চলে যায়। পর দিন বমু বিলছড়ি ইউনিয়ন দফাদার এই বিষয়ে জানতে আমাকে ইউনিয়ন পরিষদে ডেকে নিয়ে জিজ্ঞাসা করে।বমুবিলছড়ি ইউনিয়ন পরিষদের দফাদার মোঃআব্দুল মান্নান এর সাথে অভিযোগের বিষয়ে জানতে মোটো ফোনে চেষ্টা করা হলেও সংযোগ পাওয়া যায়নি।
এই বিষয়ে চকরিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) চন্দন কুমার চক্রবর্তী বলেন, এ বিষয়ে আবগত আছি অন্যান্য আসামীরা গ্রেফতার এর প্রক্রিয়া চলছে। তবে নিরপরাধ কাউকে মামলায় জড়িয়ে না করার কথা জানান তিনি।
© স্বত্ব সংরক্ষিত © ২০২৩ © নলডাঙ্গা বার্তা