1. admin@naldangabatra.com : admin :
বুধবার, ০৪ অক্টোবর ২০২৩, ০৩:৪৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
নওগাঁর মান্দায় নির্মাণের ১ বছর না যেতেই ধসে পড়েছে কালভার্ট! চাকুরীতে মুক্তিযোদ্ধা কোটা পু:বহালের দাবিতে আটঘরিয়ায় স্মারক লিপি প্রদান। পুঠিয়া ও দুর্গাপুরে সরকারের উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের বিভিন্ন তথ্য তুলে ধরে জনগনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন- মুনি। আটঘরিয়া পৌরসভার ৭ ও ৯ নং ওয়ার্ড বিএনপির  দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত  রংপুরে রোগীবাহী এম্বুলেন্সে লাশের বদলে গাঁজা উদ্ধার। পুঠিয়া ভূমি অফিসগুলো যেনো ঘুষের স্বর্গরাজ্য,ভুমি সেবা দিতেও দর-দাম করে নেওয়া হয় ঘুষের টাকা। ফুলবাড়ীতে জনস্বাস্থ্য প্রকৌশলী অধিদপ্তরের নতুন ভবন উদ্বোধন। নওগাঁর মান্দায় টিআর প্রকল্পের চেক বিতরণ। নলডাঙ্গার মোমিনপুর উচ্চ বিদ্যালয়ে অভিভাবক সমাবেশে অনুষ্ঠিত। বাগমারা’য় নৌকা প্রতীকের বিজয়ের লক্ষ্যে মহিলা আওয়ামী লীগের মত বিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

নলডাঙ্গা বার্তা ডেস্ক :
  • প্রকাশের সময় : বুধবার, ১০ মে, ২০২৩
নড়াইলের লোহাগড়ায় এক নারী লোহাগড়া থানায় গিয়ে পুলিশ কর্মকর্তার নিকট লাঞ্ছনার শিকার হয়েছেন। ওই নারী লোহাগড়া উপজেলার লক্ষীপাশা গ্রামের ফরিদ আহম্মেদ বিশ্বাসের স্ত্রী আলেয়া বেগম। লঞ্ছনার শিকার আলেয়া রবিবার (৭ মে) বিচার চেয়ে নড়াইল পুলিশ সুপারের নিকট লিখিত অভিযোগ করেছেন।
৩১ বার পঠিত

থানায় গিয়ে লাঞ্ছনার শিকার নারী পুলিশ সুপারের নিকট বিচারের আবেদন

খন্দকার ছদরুজ্জামান, নড়াইল জেলা প্রতিনিধিঃ

নড়াইলের লোহাগড়ায় এক নারী লোহাগড়া থানায় গিয়ে পুলিশ কর্মকর্তার নিকট লাঞ্ছনার শিকার হয়েছেন। ওই নারী লোহাগড়া উপজেলার লক্ষীপাশা গ্রামের ফরিদ আহম্মেদ বিশ্বাসের স্ত্রী আলেয়া বেগম। লঞ্ছনার শিকার আলেয়া রবিবার (৭ মে) বিচার চেয়ে নড়াইল পুলিশ সুপারের নিকট লিখিত অভিযোগ করেছেন।

লিখিত অভিযোগে জানা গেছে, আলেয়া বেগমের সাথে শরীকদের (স্বামীর ভাই) পূর্ব থেকে জমাজমি সংক্রান্ত বিরোধ চলে আসছিল। এ সংক্রান্ত প্রতিপক্ষের আবেদনে বিজ্ঞ আদালত ১৪৪ধারা জারি করেন। যা গত ০১/১১/২০২১ ইং তারিখে আদালত কর্তৃক না মঞ্জুর হয়। আদালতের নিষেধাজ্ঞা না থাকায় গত শনিবার সকালে নিজ জমিতে ঘর নির্মান করছিলেন আলেয়া বেগম। এ সময় লোহাগড়া থানা থেকে ছেলে বিএম ইমরান এর মোবাইলে ফোন দেন থানার ইন্সপেক্টর (অপারেশন) এস কে মিজান। বলেন জমির কাগজপত্র নিয়ে থানায় দ্রæত আসেন। ছেলে কাজে ব্যস্ত থাকায় আলেয়া বেগম নিজে থানায় গিয়ে ইন্সপেক্টর (অপারেশন) এস কে মিজানের রুমে যান। গিয়ে দেখন প্রতিপক্ষের লোকজন দারোগা মিজানের রুমে বসা আছে। এ সময় আলোয়া বেগম নিজের পরিচয় দিয়ে কাগজপত্র দেখালে ইন্সপেক্টর মিজান আলেয়া বেগমকে ধমক দিয়ে বলেন এসব তাবিজকবজ নিয়ে দ্বারে দ্বারে ঘুরে লাভ নেই। বাড়ি গিয়ে ঘর নির্মানের কাজ বন্ধ রাখুন। এ সময় আলোয়া বেগম কারন জানতে চাইলে পুলিশ মিজান উগ্রো মেজাজে বলেন, বেশি বুঝলে মামলা দিয়ে থানায় ভোরে দেব।

এ বিষয়ে আলোয়া বেগমের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, পুলিশের খবর পেয়ে আদালতের আদেশপত্র এবং জমির কাগজ দেখাতে গিয়ে ছিলাম। কিন্তু দারোগা সাহেব যে ভাবে লাঞ্ছনা করে ভয় দেখিয়ে তাড়িয়ে দিলেন তাতে খুব কষ্ট পেয়েছি। ঘরে পেরালাইস অসুস্থ স্বামী নিয়ে এখন ভয়ে আছি। তাই নিরুপায় হয়ে ন্যায় বিচারের আশায় পুলিশ সুপারের কাছে আবেদন করেছি।

অভিযোগের বিষয়ে কথা হয় লোহাগড়া থানার ইন্সপেক্টর (অপারেশন) এস কে মিজানের সাথে। তিনি বলেন জমাজমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে অভিযোগের ভিত্তিতে আলোয়া বেগমের ছেলেকে থানায় আসতে ফোন দিয়ে ছিলাম। ছেলে থানায় না এসে আলেয়া বেগম নামের এক মহিলা এসেছিল। আমি জানতে পেরেছি এই জমি নিয়ে বিরোধ আদালত পর্যন্ত গড়িয়েছে। তাই আমি তাদেরকে আদালতের মাধ্যমে নিষ্পত্তি করতে বলেছি। তবে মহিলাকে লাঞ্ছনার বিষয় অস্বীকার করেন ইন্সপেক্টর মিজান।

Facebook Comments Box

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ

ফেসবুকে আমরা

© স্বত্ব সংরক্ষিত © ২০২৩ ©  নলডাঙ্গা বার্তা

 
প্রযুক্তি সহায়তায় Shakil IT Park