1. admin@naldangabatra.com : admin :
সোমবার, ২৯ মে ২০২৩, ০৭:১২ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
বঙ্গবন্ধু ও বঙ্গমাতা গোল্ডকাপ স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্ট শুভ উদ্বোধন পাবিপ্রবি এবং বাংলাদেশ বিজ্ঞান ও শিল্প গবেষণা পরিষদের মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত আমরা তত্ত্বাবধায়ক সরকার চাই না কিন্তু এর বিকল্প পদ্ধতি চাই : রংপুরে জি.এম কাদের নড়াইলের লোহাগড়ায় গ্রাম পুলিশকে কুপিয়ে হত্যা! প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যার হুমকিদাতা বিএনপির আহ্বায়ক আবু সাঈদ চাঁদের ফাঁসির দাবি জানিয়েছে রংপুর আওয়ামী লীগ। হবিগঞ্জের বানিয়াচংয়ে বঙ্গবন্ধুর জুলিও কুরি শান্তি পদক প্রাপ্তির ৫০ বছর পূর্তি উদযাপিত হয়েছে। হবিগঞ্জের বানিয়াচংয়ে ব্যারিস্টার সুমনের ফুটবলের দলকে হারিয়ে দিলো এডঃ রুয়েলের দল। পাবনায় পুলিশের ওপর হামলার অভিযোগে যুবদল নেতাসহ গ্রেপ্তার ৬ পাবনায় পানিতে ডুবে ও বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ৩ শিশুর মর্মান্তিক মৃত্যু নওগাঁর আত্রাইয়ে বিশ্ব তামাকমুক্ত দিবস পালিত

পাবনায় মা হারানো শিশুকে নানির জিম্মায় দিলেন হাইকোর্ট

নলডাঙ্গা বার্তা ডেস্ক :
  • প্রকাশের সময় : শুক্রবার, ১৯ মে, ২০২৩
মা হারানো পাবনার চার বছরের এক কন্যা শিশুকে নানির জিম্মায় দেওয়ার আদেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। সাবালিকা হওয়া পর্যন্ত নানির জিম্মায় থাকবে সে। তবে এ সময়ে ভরণপোষণ খরচ বহন করতে হবে বাবাকে।
৬১ বার পঠিত
পাবনায় মা হারানো শিশুকে নানির জিম্মায় দিলেন হাইকোর্ট
পাবনা জেলা প্রতিনিধিঃ
মা হারানো পাবনার চার বছরের এক কন্যা শিশুকে নানির জিম্মায় দেওয়ার আদেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। সাবালিকা হওয়া পর্যন্ত নানির জিম্মায় থাকবে সে। তবে এ সময়ে ভরণপোষণ খরচ বহন করতে হবে বাবাকে। বৃহস্পতিবার (১৮ মে) হাইকোর্টের বিচারপতি মো. রেজাউল হক ও বিচারপতি কে এম ইমরুল কায়েশের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চে এই রায় দেন। ওই শিশুকে বাবার জিম্মায় দেওয়া বিচারিক আদালতের আদেশ বাতিল করে এই রায় দেন হাইকোর্ট।
আদালতে নানি জাহানারা বেগমের পক্ষে আইনজীবী ছিলেন মো. আবদুল হাই সরকার। বাবা মো. ফজলে রাব্বীর পক্ষে আইনজীবী ছিলেন মো. শহীদুল ইসলাম। এছাড়া রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যার্টনি জেনারেল এ কে এম আমিন উদ্দিন (মানিক)। শিশুটির মা আইরিন পারভীন ২০১৯ সালের ১০ জুন মৃত্যুবরণ করেন। এরপর আদালতের আদেশ অনুযায়ী শিশুটি তার খালা ও নানির কাছে ছিল। তবে পরে তার বাবা পুনরায় আদালতে রিভিশন আবেদন করেন। ওই আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে পাবনার অতিরিক্ত ২য় দায়রা আদালত শিশুটিকে বাবার জিম্মায় দেন।
শিশুটির জন্ম ২০১৯ সালের ৩০ মে। এর ১০ দিন পর ১০ জুন তার মা মারা যান। তখন থেকে সে নানি ও খালার কাছে থেকে লালিত পালিত হচ্ছিল। এর মধ্যে ৫ মাস বয়স সময় শিশুটিকে পেতে বাবা আদালতে আবেদন করেন। একই বছরের ৫ নভেম্বর অতিরিক্ত চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট এক আদেশে শিশুটিকে নানি ও খালার জিম্মায় রাখার আদেশ দেন। সেখানে অন্তত সাত বছর রাখার কথা বলে বাবাকে খরচ বহনের আদেশ দেন। পরে শিশুটির বাবা রিভিশন করেন। সেই আবেদনের শুনানি নিয়ে ২০২২ সালের ২২ সেপ্টম্বর অতিরিক্ত জেলা জজ আদালত শিশুটিকে বাবার জিম্মায় দেন।
এরপর নানি জাহানারা বেগম ওই আদেশের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে কোয়াশমেন্ট (বিচারিক আদালতের রায় বাতিল চেয়ে) আবেদন করেন। হাইকোর্ট রুল জারি করেন ও শিশুসহ বাবা এবং নানিকে আদালতে উপস্থিত থাকতে নির্দেশ দেন।
সে অনুসারে বৃহস্পতিবার উভয়পক্ষ আদালতে হাজির হন। এরপর আদালত শিশুর কাছে জানতে চান, সে কার কাছে থাকতে চায়। জবাবে শিশুটি নানির কাছে থাকার কথা বলে। এসময় বিচারিক আদালতের রায় বাতিল করে শিশুটিকে নানির জিম্মায় দেন হাইকোর্ট। শিশুটি সাবালিকা না হওয়া পর্যন্ত তার নানির কাছে থাকবে। তবে এসময়ে বাবা ফজলে রাব্বীকে শিশুটির ভরণপোষণ বহন করতে হবে।
Facebook Comments Box
এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ

ফেসবুকে আমরা

© স্বত্ব সংরক্ষিত © ২০২৩ ©  নলডাঙ্গা বার্তা

 
প্রযুক্তি সহায়তায় Shakil IT Park