1. admin@naldangabatra.com : admin :
বৃহস্পতিবার, ০৫ অক্টোবর ২০২৩, ০৮:১৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
নওগাঁয় সাংবাদিকদের মধ্যে প্রীতি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত তিস্তা বেষ্টিত রংপুরের গঙ্গাচড়া উপজেলায় ভয়াবহ বন্যার সতর্কতা জারি আতংকে তিস্তা পাড়ের মানুষ। রংপুরের ১৪ দিনের নবজাতককে নিয়ে মানবেতর দিন কাটাচ্ছেন- কুমারী মাতা। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় না থাকলে দেশ অন্ধকারে ফিরে যাবে, আ স ম জাওয়াদ সুজন। হবিগঞ্জের বানিয়াচং উপজেলার গণমাধ্যমকর্মীদের সাথে মতবিনিময় করলেন নবাগত ইউএনও-মাহবুবুর রহমান। নাটোরের নলডাঙ্গায় ৩ হাজার ৭০০ জন প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে কৃষি প্রণোদনা বিতরণ শুরু আটঘরিয়ায় পাটবীজ উৎপাদনকারি চাষি প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে হবে- পাবনার লক্ষ্মীপুরে পথসভায় গালিব। নওগাঁর মান্দায় নির্মাণের ১ বছর না যেতেই ধসে পড়েছে কালভার্ট! চাকুরীতে মুক্তিযোদ্ধা কোটা পু:বহালের দাবিতে আটঘরিয়ায় স্মারক লিপি প্রদান।

শিশুর বিকাশে গাছের ভূমিকা।

নলডাঙ্গা বার্তা ডেস্ক :
  • প্রকাশের সময় : সোমবার, ২৮ আগস্ট, ২০২৩
আঙিনায়, ঘরের বারান্দায় বা বাড়ির ছাদে গাছ লাগানো অনেকের শখ। এতে বাতাস বিশুদ্ধ থাকে। এমনকি বাড়িতে থাকা শিশুদের বেড়ে ওঠায় দারুণ ভূমিকা রাখে। শখের পাশাপাশি শিশুর বিকাশেও অবদান রাখে গাছ।
৫৯ বার পঠিত

শিশুর বিকাশে গাছের ভূমিকা।

গোলাম রাব্বানী, নওগাঁ জেলা প্রতিনিধি:

 

আঙিনায়, ঘরের বারান্দায় বা বাড়ির ছাদে গাছ লাগানো অনেকের শখ। এতে বাতাস বিশুদ্ধ থাকে। এমনকি বাড়িতে থাকা শিশুদের বেড়ে ওঠায় দারুণ ভূমিকা রাখে। শখের পাশাপাশি শিশুর বিকাশেও অবদান রাখে গাছ।

ইউরোপিয়ান রেসপিরেটরি জার্নালে বলা হয়, জন্মের পর থেকে ১০ বছর পর্যন্ত ৩ হাজার ২০০ শিশুর স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হয়। এতে দেখা যায়, শিশুর চারপাশে সবুজ থাকলে শারীরিক ও মানসিকভাবে তারা উপকৃত হয়।

গাছের ভূমিকা ১. শিশুর বাড়িজুড়ে সবুজের পরিমাণ বেশি থাকলে তাদের ফুসফুস অন্যদের চেয়ে তুলনামূলকভাবে ভালো থাকে। ২. শিশুকে সঙ্গে নিয়ে গাছের পরিচর্যা করুন। নিয়মিত পানি ও জৈব সার দিন। এতে শিশু দায়িত্বশীল হয়ে উঠবে। ৩. বারান্দায় কিংবা ছাদ বাগানে উৎপাদন করতে পারেন নানা সবজি। শিশুকে সঙ্গে নিয়ে গাছ থেকে সবজি সংগ্রহ করে রান্না করুন। নিজের খাবার নিজেই সংগ্রহ করায় ভবিষ্যতে শিশু আত্মবিশ্বাসী হবে। ৪. সবুজায়ন করলে শিশু হয়ে উঠবে প্রকৃতিপ্রেমী। ফলে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম বনায়নের দিকে আরও মনযোগ দেবে। ৫. ছাদ বাগান অথবা বারান্দায় উৎপাদিত সবজির পুষ্টিগুণ সম্পর্কে শিশুকে ধারণা দিন। এতে শিশুর জ্ঞান যেমন বৃদ্ধি পাবে; তেমনই খাবারের প্রতি অনীহা কেটে যাবে। ৬. গাছে প্রয়োগ করার জন্য প্রাকৃতিক সার ও ফল সংগ্রহ করতে বলুন শিশুকে। শিশুর ভালো সময় কাটবে এবং স্মার্ট ফোনের প্রতি আসক্তি হ্রাস পাবে।

৭. গাছ লাগানোর পর রাসায়নিক সার শিশুর নাগালের বাইরে রাখুন। রাসায়নিক সারের বদলে জৈব সারে মনযোগী হয়ে উঠুন। ৮. গাছ পরিষ্কার বা ছাটাইয়ে ব্যবহৃত ধারালো কিছু শিশুর স্পর্শের বাইরে রাখুন। ক্ষতিকর সরঞ্জামাদি শিশুর থেকে নিরাপদ দূরত্বে রাখবেন।

Facebook Comments Box

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ

ফেসবুকে আমরা

© স্বত্ব সংরক্ষিত © ২০২৩ ©  নলডাঙ্গা বার্তা

 
প্রযুক্তি সহায়তায় Shakil IT Park